জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার সম্পর্কে সতর্কবার্তাঃ-
আমি লায়ন নুর বলছি, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ৪০ বছরের সদস্য চাঁদা দান-অনুদান এর অর্থ এ দিয়ে কি করা হয়েছে? জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কি আমাদের কারোর বাপ-দাদার পৈত্রিক সম্পত্তি? যদি তা ও হয় তাহলেতো দাবি করবেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মীর লিয়াকত আলী। এগুলো কারা?কিছু চিহ্নিত রাজাকার, দাগি ফেরারি আসামি, আলু-পটল বিক্রেতা ও চাঁদাবাজের হাতে জিম্মি ছিল জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা।
আপনারা সাংবাদিক, আপনারা জাতির বিবেক, আপনারা প্রজাতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ। আপনাদের জানা দরকার কোম্পানির আইনে নিবন্ধন নিয়ে দেশব্যাপী সংগঠন করা প্রতারণার শামিল, এখনো বিরোধী চক্র করে যাচ্ছে।
যদিও নিবন্ধন এর সমস্ত অর্থই সদস্যদের চাঁদার টাকা আপনার আমার আমাদের প্রত্যেকের কারো বেশী কারো কম।৪০ বছরের সব টাকা কড়ায়-গণ্ডায় বুঝিয়ে দিতে হবে এখন।
সে সময় সমাগত, আমার টাকা আমি দিয়েছি রেজিস্ট্রেশন করতে সেটি যদি কেউ তার নিজ নামে করে এসে নীজ সম্পওি মনে করেন তাহলে এটা প্রতারণা নয়কি? সেটি প্রমাণ আমরা করেই ছাড়বো।
আসুন রাজাকার, আলবদর, চাঁদাবাজ মুক্ত জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার পতাকা তলে।
রাজাকার, দাগি আসামি চাঁদাবাজদের অপপ্রচারের কেউ বিভ্রান্ত হবেন না।
লায়ন নুর ইসলাম
চেয়ারম্যান
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা।