বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা থেকে নিখোঁজ ষষ্ঠ শ্রেণির দুই শিক্ষার্থী সুখি আক্তার (১৩) ও আয়শা আক্তার লামিয়াকে (১২) উদ্ধার করেছে পুলিশ। রাজবাড়ির গোয়ালন্দ থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়।
মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) পাথরঘটা থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল বাশার এতথ্য জানান। তিনি জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ওই দুই ছাত্রী বাড়ি থেকে পালানোর কথা জানিয়েছে।
উদ্ধার হওয়া দুই শিক্ষার্থীর স্বজনদের উদ্ধৃতি দিয়ে পুলিশ জানায়, সোমবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে সুখি ও লামিয়া পাথরঘাটা আদর্শ পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ে কোচিং করতে যায়। সকাল ১০ টার মধ্যে তাদের কোচিং শেষে বাড়ি ফেরার কথা থাকলেও দুই ছাত্রীর কেউই বাড়িতে ফেরেনি। পরে স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও তাদের কোনো সন্ধান পাননি । পরে রাতে নিখোঁজের বিষয়টি জানিয়ে পাথরঘটা থানায় দুটি আলাদা আলাদা সাধারণ ডায়েরি করেন সুখি ও লামিয়ার স্বজনরা।
নিখোঁজ সুখি আক্তারের মা নুর জাহান বেগম বলেন, ‘প্রতিদিন সকালে এক সাথেই সুখি ও লামিয়া কোচিং এ যেতো। সোমবারও ওরা এক সঙ্গে কোচিং এ যায়। তবে সকাল গড়িয়ে দুপুর হলেও ওরা বাড়ি না ফেরায় প্রথমে আমি ভেবেছি সুখি হয়তো লামিয়ার বাসায় গেছে। কিন্তু লামিয়ার বাসায় গিয়ে জানতে পারি লামিয়াও বাসায় ফেরেনি। এরপর স্কুলে দুজনকে খুঁজতে যাই। স্কুলের শিক্ষররা জানায় লামিয়া ও সুখি দুজনের কেউ ওই দিন কোচিং এ আসেনি। এরপর আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে খোঁজ নেই, কিন্তু সুখীকে পাওয়া যায়নি। এরপর থানায় জিডি করি।’লামিয়ার দাদা সুলতান খান জানান, ‘লামিয়া সকালে কোচিং এ যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর আর বাড়ি ফেরেনি। প্রতিবেশী, স্বজন সবার কাছে খোঁজ নিয়েছি। কোথাও লামিয়ার সন্ধান পাইনি। রাতে সুখির স্বজনদের সাথে থানায় এসে নিখোঁজের জিডি করি।’
পাথরঘটা থানার ওসি আবুল বাশার বলেন, ‘তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার এবং সিসিটিভির ফুটেজ দেখে সোমবার রাতেই সুখি ও লামিয়ার অবস্থান প্রথমে গোপালগঞ্জ ও পরে রাজবাড়ির গোয়ালন্দ ঘাট এলাকায় শনাক্ত করে পুলিশ। এরপর গোয়ালন্দ থানা পুলিশের সহায়তায় পাথরঘাটা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া রাজিব পরিবহনের একটি যাত্রীবাহি বাস থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। গোয়ালন্দ পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দুই শিক্ষার্থী জানিয়েছে তাদের কেউ অপহরন করেনি বা নিয়ে যায়নি। তারা পূর্ব পরিকল্পনা করেই বাড়ি থেকে পালিয়েছিলো। গোয়ালন্দ থানা পুলিশ মঙ্গলবার সকালে দুই শিক্ষার্থীকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করে।’
দোয়েল টিভি
পরিচালনা কমিটি
১/ চেয়ারম্যান :
মো: ইয়ার হোসেন রিপন
২/ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ( প্রতিষ্ঠাতা )
এইচ এম রানা
৩/ পরিচালক প্রশাসন :
আব্দুল কাদের সোহেল
৪/ ভাইস চেয়ারম্যান :
ফিদাহ হাসান
৫/ সহ ব্যবস্হাপনা পরিচালক:
ফয়সাল মাহহ্মুদ নুর ইসলাম
৬/ পরিচালক উন্নয়ন :
এ.এম.গোলাম মাসাকিন
৭/ পরিচালক আন্তর্জাতিক:
মোহাম্মদ আলী রেন্টু
৮/ পরিচালক অর্থ :
কাজী আহমাদ মঈন উদ্দিন
৯/ পরিচালক মার্কেটিং:
ও.এফ রনো
১০/ পরিচালক মানব সম্পদ:
মো: রুবেল শিকদার
১১/ পরিচালক টকশো
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র অভিনেতা
শাহিনুল ইসলাম
১২/ পরিচালক নিউজ ও প্রোগ্রাম :
দেলোয়ার হোসেন মিলন
১২/ পরিচালক:
এস.এম ইমরুল হোসেন
১৩/ পরিচালক:
মো: রফিকুল ইসলাম
১৪/ পরিচালক:
মো: সাইফুল্লাহ