সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টারঃ
কানাইঘাট উপজেলার ৭ নং দক্ষিণ বানীগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের রানিং চেয়ারম্যান ও বর্তমান সরকারের মনোনীত নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মাসুদ আহমেদের লালিত পালিত ক্যাডার বাহিনীর এক সদস্য একান্ত আপন জন ও চাচাতো ভাই বড়দেশ গ্রামের চিহ্নিত একাধিক মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত পলাতক আসামি, মাডার, মাদক ব্যাবসা, চাঁদাবাজি, চোরি এবং নারী কেলেঙ্কারির ঘটনা সহ বিভিন্ন খারাপ কাজে জড়িত রয়েছে একাধিক মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত পলাতক আসামি ফাহাদ আহমদ কে গত রাত আনুমানিক ৮ ঘটিকার সময় বড়দেশ বাজারে চেয়ারম্যান মাসুদ আহমদের নেতৃত্বে চাঁদাবাজি করার সময় জনগণ গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছেন বলে জানা গিয়েছে।
আরো জানা যায় জনগনের গণপিটুনিতে চাঁদাবাজ ফাহাদের এক হাত ভেঙ্গে গেছে বলে জানা গিয়েছে।
পরে কানাইঘাট থানা পুলিশ ফাহাদ আহমদ কে গ্রেফতার করে কানাইঘাট থানায় নিয়ে যায়।
বর্তমানে কানাইঘাট হলি হেল্থ মেডিক্যালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে ,,।
এদিকে একাধিক মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত পলাতক আসামি ফাহাদ আহমদ কে ছাড়িয়ে আনার জন্য ক্ষমতার দাপট দেখানোর জন্য বর্তমান চেয়ারম্যান মাসুদ আহমদ কানাইঘাট উপজেলার বড় বড় নেতা কর্মীদের নিয়ে থানায় ওসির সাথে রফাদফার প্রস্তাব দেন, এতে কানাইঘাট থানার ওসি মাসুদ আহমদের প্রস্তাব কে প্রত্যাখ্যান করেন ।
পরবর্তীতে মাসুদ আহমদ এর কোনো তদবির কাজে লাগাতে না পেরে প্রায় মধ্য রাতে বাড়িতে চলে যান।
কিন্তু এতো বড় একজন দাগী আসামি ফাহাদ আহমদ কে ছাড়িয়ে আনার জন্য বর্তমান চেয়ারম্যান মাসুদ আহমদ থানায় ছুটে গেলেন।
তাহলে বুঝা যাচ্ছে এই সেই মাসুদ আহমদ যার ছত্র ছায়ায় ৭নং দক্ষিণ বানীগ্রাম ইউনিয়নে অপরাধ নির্মুল হওয়ার কোনো আসা নেই তিনি হলেন সকল অপরাধীর গড ফাদার।
বিস্তারিত আসছে পরবর্তী নিউজে,,,