সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টারঃ
গত ১৩ জানুয়ারী বুধবার সন্ধায় দৈনিক নয়া দিগন্ত পত্রিকায় প্রকাশিত ‘সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলা’শীর্ষক শিরোনামে নিউজ প্রকাশিত হয়।প্রকাশিত সংবাদটি তালতলী সাংবাদিক ফোরামের সদস্য মো. মিজানুর রহমান নাদিম কে জড়িয়ে নিউজ প্রকাশ করা হয়।নিউজটি তালতলী সাংবাদিক ফোরামের সকল সদস্যদের দৃষ্টিগোচর হয়। ঘটনাস্থলেই তালতলী থানার সিসি ক্যামেরা রয়েছে।সিসি ফুটেজ চেক করলেই দেখা যাবে কোনো মারধর ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে নি।সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তালতলী সাংবাদিক ফোরামের সকল সদস্যরা এ নিউজের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানায়। এছাড়া মো.মিজানুর রহমান নাদিম তার বাবা ও মামাকে জরিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হয়।
মিজানুর রহমান নাদিম বলেন, মাও.মো.ইউসুফ আলী পূর্বেও আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাধারণ ডায়েরি করে সেই ডায়েরি টি খারিজ হওয়াতে গত বুধবার (১৩ জানুয়ারী) আনুমানিক সাড়ে তিনটা থেকে চারটার মধ্যে অগ্রণী ব্যাংকে যাওয়ার পথে ইউসুফ ও তার বাহিনী রাস্তা থেকে ডেকে নিয়ে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে।মাও.ইউসুফের উপর কোনো সন্ত্রাসী হামলা হয়নি। তাকে শারিরীক লাঞ্ছিত বা তার কোনো আসবাপত্র ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে নি।পূর্বের জেরে পরিকল্পিত ভাবে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। যাহা থানা পুলিশ সিসি ফুটেজে চেক করলেই আমার কথার সত্যতা পাওয়া যাবে। সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য-উপাত্ত ও প্রমাণ ছাড়াই এ ধরনের রিপোর্ট প্রকাশ করা সাংবাদিকতা নীতিমালার সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
এদিকে,
প্রকাশিত খবরে উল্লেখ থাকে যে, পূর্ব শত্রুতার জেরে তালতলী সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ইউসুফ আলিকে মিজানুর রহমান নাদিমসহ কতিপয় সন্ত্রাসীরা নিয়মিত হুমকি-ধামকি ও বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে আসছেন। গতকাল বিকেলে সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ও দৈনিক নয়া দিগন্তের সাংবাদিক ইউসুফ আলীর তালতলী বিসমিল্লাহ হোমিও ক্লিনিকে এসে অহেতুক তর্ক বিতর্কের সৃষ্টি করে। একপর্যায়ে মিজানুর রহমান নাদিম (২৭), তার বাবা জাহাঙ্গীর হোসেন (৫৫) ও তার মামা তালতলী কলেজের কেরানি খলিলুর রহমান (৪৭) এসে বিসমিল্লাহ হোমিও ক্লিনিকের ভেতরে ঢুকে তার সাথে তর্কে যোগ দেন। একপর্যায়ে তার গায়ের চেয়ার ছুড়ে মারেন। এ সময় ল্যাপটপ, প্রিন্টার, আসবাবপত্র ভাঙচুরের চেষ্টা করেন। তাকে শারীরীকভাবে লাঞ্ছিতও করা হয়।
মো.মিজানুর রহমান নাদিম বলেন, আমরা দৈনিক নয়া দিগন্ত ও অনলাইন পত্রিকার কর্তৃপক্ষের প্রতি এ ধরনের উস্কানিমূলক ও বিভ্রান্তিকর রিপোর্ট প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।